খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪, ৬ কার্তিক, ১৪৩১

জাতীয় পতাকা অবমাননা যুদ্ধাপরাধীকে সম্মাননা ও অনিয়মের বিচারের দাবিতে ময়মনসিংহ সাংবাদিকদের মানববন্ধন

সময় ৭৫ ডেস্ক রিপোর্টঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ১২:২৩ এএম
জাতীয় পতাকা অবমাননা যুদ্ধাপরাধীকে সম্মাননা ও অনিয়মের বিচারের দাবিতে ময়মনসিংহ সাংবাদিকদের মানববন্ধন

বাঙ্গালী জাতির পরিচয় লাল-সবুজের জাতীয় পতাকার অবমাননা-চিহ্নিত যুদ্ধপরাধী / মানবতাবিরোধীকে সংম্বর্ধনা দেয়ায় লিফট-আর্থিক সুবিধা গ্রহনসহ স্বেচ্ছাচারিতায় অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের বিরুদ্ধে তদন্ত ও দোষীদের বিচার দাবীতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ময়মনসিংহের কর্মরত শতাধিক  সাংবাদিক। সেইসাথে উক্ত স্মারকলিপি অবগত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পৃথক পৃথকভাবে মন্ত্রী পরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিব, তথ্য মন্ত্রণালয় সচিব, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও পুলিশ সুপারের কাছে পাঠিয়েছে সাংবাদিকরা।

রবিবার ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ সকাল সাড়ে এগারোটায় ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গনে অবস্থান নেয় মায়মনসিংহে কর্মরত সাংবাদিক, বীরমুক্তিযোদ্ধা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। এসময় বিক্ষোভ-মানববন্ধন পালন করেন তাঁরা। পরে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরীর হাতে প্র্রধানমন্ত্রীর কাছে দেয়া স্মারকলিপিটি দেয়া হয়।

স্মারকলিপিতে দাবি করা হয় গত ২০২০ সালে ৭ নভেম্বর ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে ডেকে এনে চিহ্নিত যুদ্ধপরাধী/ মানবতা বিরোধী অপরাধী (বর্তমানে কারাবন্দী) মাহবুবুল হক বাবুল চিশতিকে ঢাকঢোল পিটিয়ে সম্বর্ধনা দেয়া হয়। বিনিময়ে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব নিয়েছে একটি লিফট ও মোটা অঙ্কের আর্থিক সুবিধা। বিভিন্ন সময়ে বিল্ডিং জানালার ফাঁকে গ্রীলে শলা কাঠি দিয়ে, রাতের বেলায় প্রেসক্লাব বিল্ডিংয়ে জাতীয় পতাকা উড্ডীন রেখে ও নিয়ম বর্হিভূত পতাকা ব্যবহার করে জাতীয় পতাকার অবমাননা করা হয়েছে। ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব কতৃপক্ষ মন্দির গুড়িয়ে নির্মিত-সরকারি সম্পত্তি’র যাচ্ছেতাই ব্যবহারে নিজেদের সমাজের উচ্চ মার্গীয় ভাবার আস্ফলনে প্রেসক্লাবের নামে বানিজ্যিক ভবন নির্মাণ করে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। যা বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালিত সরকার, সরকারীনীতি বিরোধী, গর্হিত শাস্তিযোগ্য রাষ্ট্রবিরোধী আপরাধ। এনিয়ে বিভিন্ন সময়ে জাতীয়-স্থানীয় সাপ্তিহিক ও দৈনিক পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে আইন শৃঙ্খলা সরকারি বিভিন্ন সংস্থা হতে হুমকি-ধামকি প্রদান এবং সাংবাদিদের নামে আদালেতে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করছে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে বিভিন্ন সময় তথ্য প্রমানসহ ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশ সুপার ও ডিআইজি মহোদয়দেরকে অবহিত করেও কোনরূপ ফল মিলছে না। উল্লেখিত প্রেসক্লাব সভাপতি ও কতৃপক্ষের এহেন কর্মকান্ডের বিশদ তথ্য প্রমান দেয়া হলেও কোনরূপ ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। জাতীয় পতাকার অবমাননাকারী, যুদ্ধপরাধী বাবুল চিশতিকে সম্বর্ধনা দেয়া, বিনিময়ে তার কাছ থেকে লিফট ও আর্থিক সুবিধা নেয়া, মন্দির গুড়িয়ে দখল ও সরকারী সম্পত্তি গ্রাসসহ অনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন কোন প্রকার শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহন এমনকি কোন তদন্ত না করেই বিষয়গুলো ধামাচাপা দিয়ে আসছেন।

উল্লেখ্য ময়মনসিংহ জেলায় প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করতে আসা জেলা প্রশাসকগন আসেন এবং ধ্রুম্রজালে বিষয়টি এড়িয়ে যান। উক্ত প্রেসক্লাব ও সভাপতির বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারেনি। কোন প্রতিষ্ঠানের এহেন কর্মকান্ড ও উল্লেখিত রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধের দায় জেলা প্রশাসক এবং প্রশাসন এড়াতে পারেন না। তাই অবিলম্বে বিষয়গুলো তদন্তপূর্বক প্রকৃত দোষী প্রেসক্লাব সভাপতি ও কতৃপক্ষের কঠোর শাস্তির আওতায় আনার জোড় দাবী করা হয়েছে মানববন্ধন থেকে।

সমাবেশে সাংবাদিক নেতা দৈনিক আজকের বসুন্ধরা পত্রিকার চীফ ক্রাইম রিপোর্টার শিবলী সাদিক খানের সভাপতিত্বে ওয়াহিদুজ্জামান আরজু’র সঞ্চলনায় বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সাংবাদিক সুবিনয় কুমার গুহ, বদরুল আমিন, খাইরুল আলম রফিক, মো. আরিফ রেওগীর, আজহারুল আলম, উজ্জ্বল খান, মো. মাইন উদ্দিন উজ্জ্বল, তাসলিমা রত্না, আ. হাকিম, নূরুল ইসলাম জিহাদী, হাবিবুর রহমান হাবি, বাপ্পি দাশ, তসলিম সরকার, মো. ফজলুল হক, মারুফ হোসেন, অ্যাডভোকেট রোকসানা আক্তার, নজরুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম ফারুক, নিহার রঞ্জন কুন্ডু, দিপক চন্দ্র দে, আজগর হোসেন রবিন, গোলাম কিবরিয়া পলাশ প্রমুখ।

বক্তারা হুশিয়ারী দিয়ে বলেন, আগামী দুইদিনের মধ্যে স্মারকলিপি প্রদানের পরও কোনরূপ ব্যবস্থা না হলে সকল সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে জোড়দার আন্দোলনের মাধ্যমে বিষয়টির সুরাহা কারা হবে।

বিক্ষোভ সমাবেশে সাংবাদিক হাফিজুর রহমান হেলাল, দিলিপ বাবু, তাপস গোয়ালা, রাজন লাল সরকার, সেকান্দার ইমরুল আহসান, সোহানুর রহমান সোহান, উমর ফারুক, মিজানুল ইসলাম, রেজাউল করিম, মমতা বেগম পপি, সুমি আক্তার, আমিনূর ইসলাম রবিসহ ময়মনসিংহ জেলা-উপজেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

পাঁচ দিন মেয়াদী ‘নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্ক’ সহায়তা কোর্সে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেঞ্জ ডিআইজি

সময় ৭৫ অনলাইন রিপোর্টঃ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪, ৯:৪৫ পিএম
পাঁচ দিন মেয়াদী ‘নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্ক’ সহায়তা কোর্সে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেঞ্জ ডিআইজি

ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ০৫ (পাঁচ) দিন মেয়াদী ‘নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্ক’ সহায়তা কোর্স এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

রবিবার (২০ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রি.) ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, ময়মনসিংহের উক্ত অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি, ড. মোঃ আশরাফুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কোর্সের উদ্বোধন করেন।

এসময় ডিআইজি প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এই কোর্স মডিউলটি পুলিশ সদস্যদের কার্যক্রমে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও উক্ত ডেস্ক পরিচালনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান বাস্তবক্ষেত্রে প্রয়োগ করে নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সেবা প্রার্থীদের কাঙ্খিত সেবাদানে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ডিআইজি। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খন্দকার খালিদ বিন নুর, কমান্ড্যান্ট (পুলিশ সুপার), ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, ময়মনসিংহ।

পরে রেঞ্জ ডিআইজি প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে নারী, শিশু ও বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা, সিটিজেন চার্টার এবং এসডিজি, সংবিধান, সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা ও কনস্টেবল হ্যান্ড বুক সংক্রান্ত সেশন (ক্লাস) পরিচালনা করেন।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন এস. এম. আসিফ আল হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (স্টাফ অফিসার টু ডিআইজি), রেঞ্জ ডিআইজি’র কার্যালয়, ময়মনসিংহ; মোঃ আমিনুল ইসলাম, পুলিশ পরিদর্শক(নিঃ), আইএসটিসি, ময়মনসিংহ সহ প্রশিক্ষক -প্রশিক্ষণার্থীবৃন্দ।

ফেসবুক সুপারস্টার মনোনেশ দাস

স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ৬:৩৮ পিএম
ফেসবুক সুপারস্টার মনোনেশ দাস

চারণ সাংবাদিক ও নাগরিক সাংবাদিক মনোনেশ দাস অনলাইন প্লাটফর্মে একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব । সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে তিনি পেয়েছেন রাইটার ও রিলস্ ক্রিয়েটর সুপারস্টার সন্মাননা। পেয়েছেন কনসিস্টেন্ট রিলস ক্রিয়েটর , ডিজিটাল ক্রিয়েটর রাইজিং ক্রিয়েটর সন্মাননাও। বিশে^র বহু দেশের বিভিন্ন বিষেয়ে উকিপিডিয়ায় বিভিন্ন ভাষায় সম্পাদনাও করেছেন তিনি। সামাজিক প্রায় সকল মাধ্যমেই তার পদচারনা রয়েছে।
জানা যায়,
মনোনেশ দাস (mononesh das) ময়মনসিংহ অঞ্চলের সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব। তাই তিনি চারণ সাংবাদিক মনোনেশ দাস নামে সুপরিচিত। তিনি মুক্তাগাছার মুজাটি গ্রামের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া সম্ভ্রান্ত পরিবারের একজন। মনোনেশ দাস ১৯৭৫ সালের ২৩ মার্চ মুজাটি গ্রামের এক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
মনোনেশ দাস’র সাথে পরিচয় ব্লগ ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে লেখালেখি সময় থেকে। সেই থেকে এখনও পর্যন্ত মনোনেশ দাস সংবাদের প্রতিটি স্তরে স্বচ্ছতা ও ধৈর্যের সাথে নিজেকে বেঁধে রেখেছেন। উনার হয়তো আর কেউ এমনভাবে সাংবাদিকতার সাথে নিজেকে ধরে রাখতে পারেনি।
তাই উনার সহকর্মী সাংবাদিক অনুসারীরা তাকে সবসময়ই অনুসরণ করে। মনোনেশ দাস অনেক অবহেলিত বিষয় গণমাধ্যমে সংবাদ হিসেবে উপস্থাপন করে পরিচিতি লাভ করেছেন। তাই উনার যোগ্যতার প্রতি সম্মান জানিয়ে নাগরিক সাংবাদিকতার বিশেষ সম্মানে সম্মাননা লাভ করেন এবং চারণ সাংবাদিক হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেন।
এখানে উল্লেখ করা ভালো যে চারণ সাংবাদিক কাকে বলে? চারণ সাংবাদিক হলো, মফস্বলে অনেক সাংবাদিক আছেন যারা সত্যি তথ্যটি তুলে ধরার জন্য ঘটনা স্থলে যান এবং তথ্য সংগ্রহের জন্য মাঠ-ঘাট, গ্রাম্য, জনপদ চষে বেড়ান। সেই সব সাংবাদিকরা চারণ সাংবাদিক নামে সুপরিচিত হয়ে ওঠেন।
চারণ সাংবাদিক মনোনেশ দাস দেশ, রাজ্য, সরকার, সমাজ, শহর, সম্প্রদায়, ব্যক্তিত্ব, প্রতিষ্ঠা, ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মুক্তিযুদ্ধ, লোকশিল্প, চিকিৎসা, নববর্ষ, নগরায়ন, বিনোদন, খেলাধুলা, ভাষা আন্দোলন, ধর্ম, ফুল, ফল, পশু-পাখি প্রকৃতিসহ অসংখ্য বিষয়ে লেখালেখি করে সাংবাদিকতায় আলোকপাত করেছেন।
চারণ সাংবাদিক মনোনেশ দাস এক অবহেলিত পাড়াগাঁয় থেকে সবচেয়ে যোগ্য আদর্শ সাংবাদিক হয়ে ওঠার এক সূচনাকারী। উনার লেখা মানুষকে উৎসাহিত করে এবং খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখতে সহায়তা করে।
মফস্বলের বেশিরভাগ অবহেলিত খবর যেকোনো সংবাদপত্রকে সমৃদ্ধ করে এবং তার সূক্ষ্ম সৌন্দর্যকে নিজস্ব উপায়ে তুলে ধরতে সহকর্মীদেরও উৎসাহিত করে। এর প্রমাণ বিশ্ববিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগল। গুগল সার্চ বারে বাংলায় মনোনেশ দাস অথবা ইংরেজিতে Mononesh Das লিখে সার্চ ক্লিক করলেই বোঝা যায় যে, উনার সাংবাদিকতার প্রতিভা বাংলাদেশ-সহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে। সাংবাদিকতার ইতিহাসে তিনি সুদূরপ্রসারী কর্মকাণ্ডের সূচনা।
তিনি বহু বছর ধরে ময়মনসিংহ অঞ্চলের গ্রাম-শহরে লুকিয়ে থাকা বিষয়গুলির উপর আলোকপাত করে থাকেন। নিজের মেধার পরিচয় দিয়ে লিখে থাকেন। সেসব লেখা সচরাচর স্থান পায় সংবাদপত্রের প্রথম পাতায়। তিনি নিজেকে সাংবাদিক হিসাবে উপস্থাপিত জ্ঞান প্রকাশের জন্য একটি অনন্য আদর্শ ব্যক্তিত্ব। তারপর তিনি সহকারী সহসাংবাদিকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে তাদের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করে থাকেন।
সংবাদের বিষয়বস্তু নির্বাচনের ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত যত্নবান ও রুচিশীলতার পরিচয় বহন করেন। তার প্রমাণ পাওয়া যায়, ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক পত্রিকায় পাতায় মনোনেশ দাস’র লেখাগুলো। তিনি সাংবাদিকতার বাতিঘর থেকে হয়ে উঠেছে স্বচ্ছ আয়না মতো। এটাই চারণ সাংবাদিক হিসেবে মনোনেশ দাস’র লেখালেখির প্রতিফলন।
উনি মনোনেশ দাস এতোটাই ভালো লিখে থাকেন যে, সময় সময় উনার লেখা খোদ প্রধানমন্ত্রীর নজরে পড়ে। একসময় সচিত্র প্রতিবেদনে তিনি লিখেছেন, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মৌলিক মানবাধিকারের শর্ত পূরণ করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুকরণীয়, অনুসরণীয়, উদার, শেষ আশার আশ্রয় নেওয়ার মানুষ হিসেবে হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন।”
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে এমন আরও অনেক লেখা লিখেছেন বলে জানান এই চারণ সাংবাদিক মনোনেশ দাস। উনারই লেখা ২৬ মে, ২০১৬ইং তারিখে, ঢাকা টাইমস 24 ডট কম শিরোনামে, “দ্য শেল্টার অফ দ্যা রেচড মাদার” শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে পড়ে।
এছাড়াও মনোনেশ দাস’র সাংবাদিকতার জীবনে বড় প্রাপ্তি হলো, “ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার পুটিজানা ইউনিয়নের তেজপাটুলি গ্রামের বৃদ্ধা মা মরিয়ম নেশা আজ বেঁচে নেই- রয়ে যাবে অনন্ত স্মৃতি” শিরোনামে লেখা রিপোর্টিং তার জীবনে সাংবাদিকতার বড় অর্জন।
এমন আরও চম্বুক শিরোনামে লেখার কারণে একসময় ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান হিসেবে সংবাদপত্র কর্তৃপক্ষ তাকে শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি নির্বাচিত করে। জুন মাসে ময়মনসিংহের সেরা সংবাদদাতা শিরোনামে খবরটি প্রকাশিত হয়।
বর্তমানে ইন্টারনেটের সুবাদে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের হাতে মুঠোয় যেমন এই পৃথিবী বন্দী, তেমনই ইন্টারনেট জুড়ে ছড়িয়ে আছে মনোনেশ দাস’র অসংখ্য লেখা। তা প্রমাণ মেলে বিশ্ববিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগলের অনুসন্ধানে। আমি ব্যক্তিগতভাবে উনার কর্মজীবিনের সফলতা কামনা-সহ উনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।

ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে রাজধানীর পৈত্রিক সম্পদ ও ঘর ছাড়া সাবেক কাউন্সিলর মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর

বিষয় প্রতিবেদক ঢাকাঃ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ৪:৫৪ পিএম
ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে রাজধানীর পৈত্রিক সম্পদ ও ঘর ছাড়া সাবেক কাউন্সিলর মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) বিএনপি সমর্থিত সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ( সাবেক ৫২, বর্তমান ১৮ নাম্বার ওয়ার্ড, সেন্ট্রাল রোড, এ্যালিফ্যান্ট রোড ও নিউ মার্কেট এলাকা) মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের আমলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন ভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং রাজধানীর পৈত্রিক সম্পদ ও ঘর ছাড়া ছিলেন।

সাবেক মন্ত্রী, এমপি ও নেতাকর্মীদের দ্বারা গুম হত্যার ভয় তাকে তাড়িয়েছে অন্যদিকে র্নিমম নির্যাতন অত্যাচার এবং একাধিক মামলায় আক্রান্ত হয়েছেন মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর।
পরিবারসূত্রে জানাযায়, মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীর, মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীরের আপন ছোট ভাই। ১৯৮৪ সালে মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীরকে নিজ খরচে ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সুইডেন নিয়ে আসেন মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর। এরপর ১৯৮৭ সালে তার মা, ছোট বোন সামিয়া আক্তার রুমা (০৯), মোজাম্মেল হোসেন (১২) কে সুইডেন নিয়ে আসেন। এছাড়াও আফরোজ জাহান পারভীন, তার ছেলেসহ তাদেরকেও সুইডেন নিয়ে আসেন মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর। বর্তমানে মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীর সহ অন্যান্য ভাই-বোনেরা সুইডেন বসবাস করছেন ।

মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, আমি ও আমার পরিবার সবাই সুইডেনের নাগরিকত্ব পেয়েছি।
তিনি গণমাধ্যমকে জানান, তার আপন ছোট ভাই মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীর সাবেক সরকারের মন্ত্রী, এমপি ও নেতাকর্মীদের ছত্র-ছায়ায় থাকতেন।

সে বিভিন্ন সময় নানান অযুহাত ও সু-কৌশলে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে হয়রানি নির্যাতন করতে আওয়ামী সরকারের কলাবাগান থানার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবুল (১৬ নং ওর্য়াড) এবং আওয়ামী সাবেক সভাপতি শহীদুল কবির শহীদ (১৮ নং ওর্য়াড) এর সহযোগীতায় সন্ত্রাসী ক্যাডার দিয়ে বিভিন্নভাবে হত্যা,গুম, প্রাণনাশের হুমকী অব্যাহত রেখে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে ভিত্তিহীন মিথ্যা বানোয়াট মামলা দিয়ে আমাকে আমার স্ত্রী, ষোল মাসের শিশু সন্তানসহ আমার চার (০৪) বছরের শিশু সন্তানকে পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করানো হয়।

বিএনপির সাবেক এই নেতা জাহাঙ্গীর বলেন, আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সঙ্গে জড়িত হয়ে শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধরে রেখে দেশ-বিদেশে বিভিন্ন পদ পদবি অর্জন করি। আমি ছাত্র জীবন থেকেই ১৯৭৭ সালে গঠিত জাগো দলের অঙ্গ সংগঠন জাগো ছাত্রদল ঢাকা মহানগরীর আহব্বায়ক এবং জাগো ছাত্র দলের কেন্দ্রীয় আহব্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলাম। ১৯৭৮ সালে যখন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠিত হয় তখন যুব দল ঢাকা মহানগর শাখার সদস্য ও ধানমন্ডি থানার সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম।
১৯৮৪ সালে স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের সময় রাজনৈতিক অস্তিরতার কারণে দেশে বসবাস করা আমার জন্য ঝুকিঁপূর্ণ ও হুমকীর সম্মুখীন হওয়ায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও সাইফুর রহমান নান্টু সহ অন্যান্য শুভকাঙ্খী ব্যক্তিবর্গের সার্বিক সহযোগীতায় আমার জীবন রক্ষার্থে সুইডেন পাঠিয়ে দেন। সুইডেন গিয়ে জাতীয়তাবাদী দলের একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করি।
অতপর সুইডেন,ডেনমার্ক,নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি। পরে সেই সব দেশে আলাদা আলাদা কমিটি করা হয়। পরবর্তীতে সুইডেন শাখার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি’র) সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করি।
এরপর ২০০২ সালে স্বদেশে এসে বর্তমান ১৮ নং ওর্য়াড ( সাবেক ৫২ নং ওর্য়াড ) থেকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে কমিশনার পদে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে জয় লাভ করে নির্বাচিত হই। ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জনগনের সেবা করি। এর মধ্যেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি।
মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় ২০০৯ সালে দলীয় প্রার্থী হিসেবে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করি। স্থানীয় জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে জয়ের দারপ্রান্তে নিয়ে যায়। কিন্তু আওয়ামীলীগের প্রার্থী সমর্থকরা ভোটকেন্দ্রে হামলা, ভাঙচুর ও গুলি ছুড়ে কেন্দ্র দখল করার চেষ্টা করে। এতে কিছু কেন্দ্র স্থগিত করা হয়। পরে ঐ বছরেই ১৬ মার্চ পূনঃ নির্বাচন দেওয়া হয়। তখন আওয়ামীলীগ প্রার্থী সমর্থকরা লাঠি, বৈঠা, অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে কেন্দ্র দখল করে নিজেরাই ভোট দিয়ে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করে।

তিনি দুঃখ ভারাক্লান্ত মনে বলেন আমার দীর্ঘ দিনের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংশ করার জন্যে আমারই আপন ছোট ভাই আলমগীর সাবেক সরকারের বিভিন্ন ক্যাডার বাহিনী দ্বারা একের পর এক মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগের ভুল ব্যাখা দিয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং অনলাইন মিডিয়াতে মিথ্যে তথ্যের বানোয়াট সংবাদ প্রচার করে আমাকে সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করছে।

জাহাঙ্গীর আরোও বলেন, সবেক আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে আমার ছোট ভাই মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীর মন্ত্রী, এমপি ও দলীয় নেতাকর্মীদের দ্বারা আমাকে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বিতারিত করে। রাজধানীর কলাবাগান থানাধীন ৯০ নাম্বার সেন্ট্রাল রোডের দুই কাঠা জায়গার উপর ছয় তলা বিশিষ্ট বাড়ি সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ও খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামের যোগসাজসে পুরো বাড়িটি ভোগ দখল ও আত্মসাৎ করে।
এ বাড়ীর দখল নিশ্চিত করতে ছোট ভাই আলমগীর বিগত ২০১৭ সালে নিজে বাদী হয়ে আমার ও আমার স্ত্রীর নামে কলাবাগান থানায় একটি মামলা দায়ের করে।
আমার পিতা এ কে আহমদ হোসেন কোন জিডি ও মামলা করে নাই। বিগত ২০১১ সালে ১৩ই ফেব্রুয়ারি একটি হলফনামায় অঙ্গীকার করে গেছেন। তিনি হলফ নামায় বলেছেন, জিডি ও মামলা এসব ভুয়া বানোয়াট ও মিথ্যা। এরপরও ভিত্তিহীন ভাবে মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীর বিভিন্ন প্ররোচনায় বাড়ির বিষয়ে কোর্টে মামলা দায়ের করে। দীর্ঘদিন মামলা চলার পর বিজ্ঞ আদালত সবকিছু তদন্ত সাপেক্ষে মামলাটি খারিজ করে দেন। বিজ্ঞ আদালত আদেশে উল্লেখ করেন, পৈত্রিক সম্পত্তির ওয়ারিশ হিসেবে চারতলার ফ্ল্যাটটি জাহাঙ্গীর বসবাস করবেন ।
এরপর চলতি বছরে ১৮ সেপ্টেম্বর (বুধবার) মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর বাদী হয়ে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীরের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা দায়ের করেন। পিটিশন মামলার নাম্বার ১১১। মামলাটি চলমান রয়েছে ।

মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর গণমাধ্যমকে বলেন, তার ছোট ভাই মোয়াজ্জেম হোসেন আলমগীর দেশ-বিদেশে আন্ডারওয়ার্ল্ডের সাথে এবং বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িয়ে থেকে দেশ-বিদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে দীর্ঘ ১৫ বছর যাবত তার এই অপকর্ম চালিয়ে আসছে। আমি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছে এই সকল হয়রানি নির্যাতন থেকে পরিত্রাণ পেতে সহযোগিতা কামনা করছি।

পাঁচ দিন মেয়াদী ‘নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্ক’ সহায়তা কোর্সে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেঞ্জ ডিআইজি ফেসবুক সুপারস্টার মনোনেশ দাস ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে রাজধানীর পৈত্রিক সম্পদ ও ঘর ছাড়া সাবেক কাউন্সিলর মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর ময়মনসিংহের ডিবি পুলিশের অভিযানে ৫কেজি গাজাসহ মাদক সম্রাট লালন শেখ গ্রেপ্তার বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) চট্টগ্রাম জেলা শাখা কমিটি গঠিত চট্টগ্রাম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (সিআরএ)‘র গঠনতন্ত্র অনুমোদন সভা অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহ নগরীর কাঁচিঝুলি’তে লে-আউট নকসা ও প্লান অমান্য করে বহুতল ১০তলা ফাতিহা ভবন নির্মাণ করায় অপসারণের নির্দেশ জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে ধাওয়া খেয়ে পালালেন ফেনীর মিনার চৌধুরী সারাদেশে উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে নিরাপদে দুর্গাপূজা উদযাপিত হচ্ছে -আইজিপি ময়মনসিংহের চর নিলক্ষীয়ায় আ’লীগ নেতা কর্মীদের দফায় দফায় বৈঠক; সংঘাতের আশঙ্কা ময়মনসিংহে যমুনা টিভির সাংবাদিকের উপর হামলা ভিডিও জার্নালিস্ট দেলোয়ার আহত; আটক-১ দেওয়ানগঞ্জের সানন্দবাড়ীতে ভারতীয় পাহাড়ী ঢলে ঘরবাড়ী সহ ফসলের  ব্যপক ক্ষতি অবৈধ দখলদারের মাদক ও অসামাজিক কার্যকলাপে প্রতিবাদ করায় হামলার শিকার নুরুল হকের পরিবার পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যে কোন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রয়োজনে সকলকে সম্মিলিত ভাবে কাজ করতে হবে- ডিএমপি কমিশনার ময়মনসিংহে দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবনিমিয় সভা অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহে ডিবি’র অভিযানে ৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ গ্রেফতার-১ দৈনিক আজকের বসুন্ধরা পত্রিকার সফলতার ১৯ তম বর্ষপূর্তি প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত পর্যটন শিল্প বিকাশে ট্যুরিস্ট পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে – আইজিপি শারদীয় দুর্গাপূজায় জেলা পুলিশ ময়মনসিংহে বিশেষ নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ পুলিশের অধস্তন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিভাগীয় এমসিকিউ) পরীক্ষা-২০২৪ অনুষ্ঠিত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছেলে সাফি মুদ্দাসির খান জ্যোতিকে গ্রেফতার করা হয়েছে  বিপুর লুটেরা সহযোগী বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের সভাপতি গাউছ মহিউদ্দিন কিভাবে বহাল পিজিসিবিতে! ভৈরব থানার ওসি চেয়ার ছেড়ে দিয়ে কাকে বসিয়ে চাটুকারিতা করছেন! গণমাধ্যমের সাথে আলোচনা করে কমিশন করা হবে -তথ্য উপদেষ্টা ময়মনসিংহে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে রেঞ্জ ডিআইজি’র মতবিনিময় সভা ঢাকা মাতাতে আসছেন পাকিস্তানের বিখ্যাত ব্যান্ডদল ‘জাল’ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গাড়িতে আগুন ভাঙ্গচুর ও অস্ত্র লুটের অভিযোগ উঠে নূর মোহাম্মদ এর উপর বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন নাঙ্গলকোট উপজেলা শাখার উদ্যোগে বন্যা দুর্গতদের মাঝে খাদ্য বিতরণ বৈষম্য বিরোধী চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সকল পুলিশ সদস্যদের কাজ করার আহবান নবাগত রেঞ্জ ডিআইজি ড. মো: আশরাফুর রহমান ময়মনসিংহ রেঞ্জে নবনিযুক্ত ডিআইজি ড. মোঃ আশরাফুর রহমানের যোগদান